বায়ুমন্ডল HS Geography 1St sem
Unit 4 - বায়ুমণ্ডল
HS Geography 1St SEM class xi
Written by Firoz Mallick
1. ভূপৃষ্ঠের উপরে অদৃশ্য গ্যাসীয় আবরণ হলো- - বায়ুমণ্ডল।
2. বায়ুমণ্ডলের উচ্চতা- ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 10 হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত।**
3. মানুষ ও জীবজগৎ বেঁচে থাকার জন্য :- বায়ুমণ্ডল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
3. বায়ুমন্ডলের প্রধান তিনটি উপাদান হলো- গ্যাসীয় পদার্থ, জলীয় বাষ্প ও ধূলিকণা।
5. বায়ুমণ্ডল থাকার ফলে পৃথিবীর গড় উষ্ণতা :-15 ডিগ্রী সেলসিয়াস বজায় থাকে।
6. বায়ুমণ্ডলের উপাদান গুলির- প্রায় 97 শতাংশ পদার্থ ভূপৃষ্ঠ থেকে 29 কিমির মধ্যে অবস্থান করে।
7. হিলিয়াম, জেনন, আগান প্রভৃতি হল বায়ুমণ্ডলের :- নিষ্ক্রিয় গ্যাসের উদাহরণ।
৪. কার্বন-ডাই-অক্সাইড:- বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতা বৃদ্ধি কারক প্রধান গ্যাস।***
9. ওজোন স্তর ধ্বংসকারী গ্যাস হলো:- ক্লোরোফ্লোরো কার্বন (CFC)। ***
10. টিভি, এসি, ফ্রিজ থেকে- ক্লোরোফ্লোরো কার্বন নির্গত হয়।**
11. বায়ুমণ্ডলে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ:- 0 - 4 শতাংশ।***
12. বায়ুমণ্ডলে জলীয়বাষ্পের 90% :-ভূপৃষ্ঠ থেকে 6 কিমির মধ্যে থাকে।
13. বায়ুমন্ডলে ভাসমান সুক্ষ সুক্ষ ধূলিকণাকে:- অ্যারোসল বলে।***
14. (গ্যাসীয় উপাদানের তারতম্যের ভিত্তিতে বায়ুমন্ডল দুই প্রকার :- সমমন্ডল এবং বিষমমন্ডল।)
15. সমমন্ডলে গ্যাসীয় উপাদান গুলোর অনুপাত মোটামুটি সমান থাকে।
16. বিষমমন্ডলে গ্যাসীয় উপাদান গুলোর অনুপাত সমান থাকে না।
17. সমমন্ডলের উচ্চতা :-0-88 কিমি।
18.বিষমমন্ডল এর এর উচ্চতা 88-10,000 কিমি।
19. সমমন্ডল এবং বিষমমন্ডল এর সীমারেখাকে- টার্বোপজ বলে
20. বিষমমন্ডলের উপরের গ্যাসীয় স্তর- হাইড্রোজেন স্তর।
21. নিচের গ্যাসীয় স্তরের নাম- নাইট্রোজেন স্তর।
*ট্রপোস্ফিয়ার এর উপরের অংশ- ট্রপোপজ বলে।
22. ট্রপোস্ফিয়ারকে ক্ষুব্ধমন্ডল বলা হয়।
23.স্ট্রাটোস্ফিয়ারকে শান্তমন্ডল বলা হয়।
24. ট্রপোস্ফিয়ার থেকে উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে উষ্ণতা 6.5°C/KM কমতে থাকে।
25. ট্রপোস্ফিয়ারে উষ্ণতা 6.5°C/ km কমতে থাকে একে উষ্ণতার স্বাভাবিক হ্রাস (তাপ হ্রাস হার) বলে।
26. নিরক্ষীয় অঞ্চলে ট্রপোস্ফিয়ারের উচ্চতা- 16 কিমি এবং মেরু অঞ্চলে-৪ কিমি।
27. স্ট্রাটোস্ফিয়ারে 15-35 কিমিতে ওজোন গ্যাসের অস্তিত্ব বা ওজোন স্তর দেখা যায়।
28. স্ট্রাটোস্ফিয়ারে- উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে উষ্ণতা বাড়তে থাকে।
30. স্ট্রাটোস্ফিয়ারে :-জেটপ্লেন চলাচল করে।
31.শুক্তিমেঘ বা মুক্তিমেঘ :-স্ট্রাটোস্ফিয়ার দেখা যায়।
32. নৈশদ্যুতি মেঘ-মেসোস্ফিয়ার দেখা যায়।
33.*নিরক্ষীয় অঞ্চলে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব :-কম।
34. উল্কাপিণ্ড পুড়ে ছাই হয় মেসোস্ফিয়ারে। (মেসোস্ফিয়ারেতাপমাত্রা কমে -100 ডিগ্রী হয়)
35. মেরুপ্রভা বা অরোরা- দেখা যায় আয়নোস্ফিয়ারে।
বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়- আয়োনোস্ফিয়ারে।
36. ইলেকট্রন ও প্রোটন দ্বারা চৌম্বক ক্ষেত্র বেষ্টন করে আছে- ম্যাগনেটোস্ফিয়ারে।
37. সূর্য থেকে আগত সৌরবায়ু আবদ্ধ হয়- ম্যাগনেটোস্ফিয়ারে।
38. নিরক্ষীয় অঞ্চলের দুটি ম্যাগনেটপজ বলায়কে- ভ্যান অ্যালেন বিকিরণ বলে।
39. ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব কমে গেলে বায়ুমণ্ডলে ওজন গহ্বর সৃষ্টি হয়।
40. বিজ্ঞানী জে.সি ফারমেন সর্বপ্রথম আন্টার্টিকা অঞ্চলে ওজোন গহ্বরের অস্তিত্ব লক্ষ্য করে।
41. সূর্য থেকে আসা অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে নেয় তাই ওজোন স্তরকে প্রাকৃতিক সৌরপর্দা বলে।
42.ওজোন গ্যাসের সংকেত- 03।
43.ওজোন নীলাভ গন্ধযুক্ত গ্যাস।
44.ওজোন গ্যাস আবিষ্কারক- স্কনবী (1839)
45. ওজোন গ্যাস স্ট্রাটোস্ফিয়ারে দেখা যায়। স্ট্রাটোস্ফিয়ারে 15-35 কিমির মধ্যে।
46.ওজোন পরিমাপের একক- ডবসন।
47.ওজোন পরিমাপক যন্ত্র-ডবসন স্পেকট্রোমিটার।
48.ওজোন গ্যাস UV রশ্মি শোষণ করে।
49.ওজোন একটি উষ্ণতা বৃদ্ধিকারী গ্যাস।
50.ওজোন স্তরকে প্রাকৃতিক সৌরপর্দা বলে।
51.ওজোন ধ্বংসকারী গ্যাস- CFC পরিমান বাতাসে বৃদ্ধি পেলে ওজোন গহ্বর সৃষ্টি হয়।
52.ওজোন গহ্বর সৃষ্টি হয়েছে আন্টার্টিকা অঞ্চলে।
53.ওজোন গহ্বর আবিষ্কারক- জে.সি ফারমেন।
54.নিরক্ষীয় অঞ্চলে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব কম।
55.মেরু অঞ্চলে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব বেশি।
56. মন্ট্রিল প্রটোকল :- ওজোন স্তর বিন্যাস নিয়ন্ত্রণের জন্য কানাডায় মন্ট্রিল প্রটোকল স্বাক্ষরিত হয় ১৯৮৭ সালে।
Comments
Post a Comment