Posts
বিজ্ঞান ও কুসংস্কার মাধ্যমিক বাংলা রচনা HS Bengali madhymik rochona
- Get link
- X
- Other Apps
বিজ্ঞান ও কুসংস্কার written by FIROZ MALLICK •ভূমিকা:- সভ্যতার আদিলগ্ন থেকেই মানুষ বিভিন্ন প্রতিকূলতাকে জয় করে দুর্লভের খোঁজ চালিয়েছে।মানুষ এর মাধ্যমেই সভ্যতার ইতিহাসকে গৌরবময় করতে পেরেছে ।আবিষ্কারের এক নেশা তার মধ্যে প্রতিনিয়ত বয়ে চলেছে ,অজানাকে জানতে তাই প্রতিমুহূর্তে সে নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে।আর এই সংগ্রামী প্রাণে সমৃদ্ধির সঞ্চার ঘটেছে বিজ্ঞানের জয়যাত্রার মাধ্যমে । আর ঠিক বিজ্ঞানের বিপরীত অবস্থা হল কুসংস্কার। যা মানুষের চেতনা শক্তির অবনমন ঘটায়,মানুষকে হাজার হাজার বছর পিছিয়ে দেয়। বিজ্ঞানের অগ্রগতির পথের বাধা হয়ে দাঁড়ায় এই কুসংস্কার। •কুসংস্কারের ধারণা :- কুসংস্কার হলো মানুষের যুক্তি বিচারহীন অন্ধবিশ্বাস যা প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের অন্তরে প্রোথিত হয়ে আছে।এমন অন্ধবিশ্বাস মানুষের অজ্ঞতার কারণে কুসংস্কারে পরিণত হয়েছে । যেমন :- বিজ্ঞানের যুগেও মানুষ অসুখ সারাতে ওষুধ না খেয়ে ঝাঁড়ফুক করে ,ভুত-প্রেত ,ডাইনি ইত্যাদির ভয়ে মরে । •কুসংস্কারের সূচনা বা উৎপত্তি :- এই পৃথিবীতে প্রাণের বিবর্তনের পথ ধরে একসময় মানুষের আবির্ভাব ঘটেছিল।গুহাবাসী ম
বায়ুমন্ডল HS Geography 1St sem
- Get link
- X
- Other Apps
Unit 4 - বায়ুমণ্ডল HS Geography 1St SEM class xi Written by Firoz Mallick 1. ভূপৃষ্ঠের উপরে অদৃশ্য গ্যাসীয় আবরণ হলো- - বায়ুমণ্ডল । 2. বায়ুমণ্ডলের উচ্চতা- ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 10 হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত।** 3. মানুষ ও জীবজগৎ বেঁচে থাকার জন্য :- বায়ুমণ্ডল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 3. বায়ুমন্ডলের প্রধান তিনটি উপাদান হলো- গ্যাসীয় পদার্থ, জলীয় বাষ্প ও ধূলিকণা। 5. বায়ুমণ্ডল থাকার ফলে পৃথিবীর গড় উষ্ণতা :- 15 ডিগ্রী সেলসিয়াস বজায় থাকে। 6. বায়ুমণ্ডলের উপাদান গুলির- প্রায় 97 শতাংশ পদার্থ ভূপৃষ্ঠ থেকে 29 কিমির মধ্যে অবস্থান করে। 7. হিলিয়াম, জেনন, আগান প্রভৃতি হল বায়ুমণ্ডলের :- নিষ্ক্রিয় গ্যাসের উদাহরণ। ৪. কার্বন-ডাই-অক্সাইড :- বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতা বৃদ্ধি কারক প্রধান গ্যাস।*** 9. ওজোন স্তর ধ্বংসকারী গ্যাস হলো:- ক্লোরোফ্লোরো কার্বন (CFC)। *** 10. টিভি, এসি, ফ্রিজ থেকে- ক্লোরোফ্লোরো কার্বন নির্গত হয়।** 11. বায়ুমণ্ডলে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ:- 0 - 4 শতাংশ ।*** 12. বায়ুমণ্ডলে জলীয়বাষ্পের 90% :- ভূপৃষ্ঠ থেকে 6 কিমির মধ্যে থাকে। 13. বায়ুমন্ডলে ভাসমান সুক্ষ সুক্ষ ধূলিকণাকে:- অ
ভৌমজল HS Geography
- Get link
- X
- Other Apps
1. পৃথিবীজুড়ে জলের ভারসাম্য বজায় থাকে জলচক্রের মাধ্যমে। জলচক্রের প্রধান অংশ হল সমুদ্র। 2. জলের চাপ, অভিকর্ষজ টান, প্রভৃতির উপর ভৌমজলের চলন নির্ভর করে। 3. মৃত্তিকার কনাগুলির মধ্যে শূন্যস্থান বা রঞ্জগুলিকে সচ্ছিদ্রতা বলে। এটি উদ্ভিদের বিকাশে সহায়ক। 4. শিলা বা মৃত্তিকার মধ্যে জল প্রবেশের ক্ষমতাকে প্রবেশ্যতা বলে। 5. ভুঅভ্যন্তরীণ যে শিলাস্তর জল শোষণ ও সরবরাহে অক্ষম তাকে বলে অপ্রবেশ্য স্তর। (সংসদ মডেল প্রশ্ন) 6. সচ্ছিদ্র না হলেও প্রবেশ এরকম কিছু শিলার উদাহরণ হল কোয়ার্টজাইট, গ্রানাইট। 7. ভূমির গঠন, ভূমির ঢাল, শিলার প্রবেশ্যতা, বৃষ্টিপাত, উদ্ভিদের অবস্থান প্রভৃতি ভৌমজলের নিয়ন্ত্রক। ৪. ভৌমজলের মূল উৎস হল আবহিক জল বা মিটিওরিক জল (Meteoric water)। (সংসদ মডেল প্রশ্ন) 9. পাললিক শিলা গঠনের সময় কখনো-কখনো জল তার মধ্যে আবদ্ধ জলকে বলে সহজাত জল। [HS-2016] 10. অগ্ন্যুৎপাতের সময় ম্যাগমার সঙ্গে যে উত্তপ্ত জল বেরিয়ে আসে তা হল উৎস্যন্দ জল [HS-2019, 2022] 11. উৎস্যন্দ জল অতি গভীরে সৃষ্টি হলে তাকে বলে প্লুটনিক জল। (সংসদ মডেল প্রশ্ন, HS-2022) 12 . ভাদোস কথার অর্থ অগভীর স্তর। ক্রিয়েটিক কথার অর্থ কৃত্রিম কূপ। 13
অগ্ন্যুদগম ও সংশ্লিষ্ট ভূমিরূপ HS GEOGRAPHY CLASS Xi (1St Semester)
- Get link
- X
- Other Apps
HS GEOGRAPHY CLASS Xi (1St Semester) অগ্ন্যুদগম ও সংশ্লিষ্ট ভূমিরূপ written by Firoz Mallick 1. ভূ-অভ্যন্তরের গলিত পদার্থ ভুপৃষ্ঠের ফাটল দিয়ে ভূপৃষ্ঠের বাইরে বেরিয়ে আসলে তাকে :- অগ্নুৎপাত বলে। 2. সাধারনত অগ্নুৎপাত হলো এক ধরনের: অন্তর্জাত শক্তি ও আকস্মিক ভূ-আলোড়ন এর উদাহরণ। 3. ভূআলোড়ন, পাত সঞ্চালন, ভূ-অভ্যন্তরের গ্যাসীয় পদার্থের তারতম্যের কারণে অগ্নুৎপাত সৃষ্টি হয়। 4. ম্যাগমা ভূপৃষ্ঠের যে স্থান দিয়ে বেরিয়ে আসে তাকে বলে আগ্নেয়গিরি , এটি অগ্ন্যুৎপাতের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ। 5. ভূ-অভ্যন্তরে শিলা যে গলিত তরল অবস্থায় থাকে তাকে ম্যাগমা বলে। ম্যাগমা ভূপৃষ্ঠের বাইরে এলে লাভা বলে। 6.অগ্নুৎপাত জাত বিভিন্ন পদার্থ গুলি তিন প্রকার ( A) গ্যাসীয় পদার্থ (B) তরল পদার্থ এবং (C) কঠিন পদার্থ। 7. আগ্নেয়গিরি থেকে বের হওয়া গ্যাসের মধ্যে প্রায় 60-90% জলীয়বাষ্প। জলীয়বাষ্পের পরিমাণ সর্বাধিক। 8.অগ্ন্যুৎপাতের ফলে জলীয়বাষ্প (উৎস- ভৌমজল ও ম্যাগমার বাষ্প) বেশি বের হয় বলে বৃষ্টি হয়। 9. বিভিন্ন গ্যাস গুলির মধ্যে অগ্ন্যুৎপাতের ফলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড (Co2) গ্যাস বেশি বের হয়। 10. লাভা হল আগ্নেয়গিরি থেক
ভূমিকম্প & সুনামি HS GEOGRAPHY CLASS Xi (1St Semester
- Get link
- X
- Other Apps
HS GEOGRAPHY CLASS Xi (1St Semester) ভূমিকম্প & সুনামি Written by........ FIROZ MALLICK 1. ভূমিকম্প হল একটি :- আকস্মিক বা দ্রুত অন্তর্জাত শক্তির উদাহরণ। 2. ভূমিভাগের আকস্মিক কম্পন হলো ভূমিকম্প। ভূমিকম্প একটি :- আকস্মিক আলোড়ন। 3. চ্যুতিরেখা বরাবর:- সাধারণত ভূমিকম্পের কেন্দ্র সবচেয়ে বেশি অবস্থান করতে দেখা যায়। 4. ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে চারিদিকে কম্পন ছড়িয়ে পড়ে সেই তরঙ্গায়িত কম্পন হলো :- ভূমিকম্প তরঙ্গ । 5. পর্তুগালের লিসবনে জন মিসেল 1755 সালে 1লা নভেম্বর :- সর্বপ্রথম ভূমিকম্প তরঙ্গের অস্তিত্ব প্রমাণ করেন। 6.ভূমিকম্পের সময় ভূমিভাগের কম্পনের মাত্রাকে:- ভূমিকম্পের তীব্রতা বলে। 7.ভূকম্পনের সময় যে পরিমান শক্তি নির্গত হয়, সেই শক্তির পরিমাণকে :- ভূমিকম্পের মাত্রা বলে। 8. যে সকল ভুকম্পন তরঙ্গ ভূ-অভ্যন্তরের বিভিন্ন স্তর দিয়ে ভূপৃষ্ঠে এসে পৌঁছায় সে গুলোকে দেহ তরঙ্গ বলা হয়।যেমন :- P, S তরঙ্গ। 9.যেসব ভূমিকম্প তরঙ্গ ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে সর্বপ্রথম উপকেন্দ্রে পেঁৗঁছায় তাকে প্রাথমিক তরঙ্গ বলে।যেমন : P তরঙ্গ। 10. যে সকল ভূমিকম্প তরঙ্গ P তরঙ্গের পরে উপকেন্দ্রে এসে পৌঁছায় সেগ
জলবায়ু ও স্বাভাবিক উদ্ভিদ HS Geography
- Get link
- X
- Other Apps
জলবায়ু ও স্বাভাবিক উদ্ভিদ Written by FIROZ MALLICK 1)চিরহরিৎ বৃক্ষ- অধিক বৃষ্টিপাত যুক্ত অঞ্চলে চিরসবুজ বৃক্ষ জন্মায়। যেমন- নিরক্ষীয় অঞ্চলে বৃষ্টিপাত বেশি হয় বলে চিরসবুজ উদ্ভিদ রোজউড, আয়রনউড, মেহগনি দেখা যায়। 2.পর্ণমোচী উদ্ভিদ- মাঝারি বৃষ্টি যুক্ত ক্রান্তীয়, উপক্রান্তীয় অঞ্চলে পাতাঝরা উদ্ভিদ জন্মায়। যেমন- আম, জাম, পলাশ, কাঁঠাল। 3. জেরোফাইট - খুব কম বৃষ্টিপাত যুক্ত মরুভূমি অঞ্চলে কাঁটাযুক্ত জেরোফাইট উদ্ভিদ জন্মায়। 4.রাজস্থান মরুভূমিতে জেরোফাইট উদ্ভিদ দেখা যায়। 5. হাইড্রোফাইট - অধিক বৃষ্টিপাত যুক্ত অঞ্চলে হাইড্রোফাইট উদ্ভিদ জন্মায়। 6. মেসোফাইট - মাঝারি বৃষ্টিপাত যুক্ত অঞ্চলে মেসোফাইট উদ্ভিদ জন্মায়। 7. জেরোফাইট - খুব কম বৃষ্টিপাত যুক্ত, শুষ্ক মরু অঞ্চলে জেরোফাইট বা জাঙ্গল উদ্ভিদ জন্মায়। 8. ট্রপোফাইট - আর্দ্র ও শুষ্ক পরিবেশে ট্রপোফাইট উদ্ভিদ জন্মায়। 9. হ্যালোফাইট -সমুদ্র উপকূলের জলাভূমির লবণাক্ত মাটিতে হ্যালোফাইট বা লবণাম্বু উদ্ভিদ জন্মায়। (ম্যানগ্রোভে হল হ্যালোফাইট উদ্ভিদ) 10. মেগাথার্মস [উচ্চ তাপযুক্ত উদ্ভিদ]- যেসব উদ্ভিদের সারা বছর বেশি উষ্ণতার প্রয়োজন হয়, তাদের মেগাথার্মস বলে। ব