📚মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান ( Life Science suggestions for Madhya mick students ) 2018-2019 ( 1st Part জীবজগতের নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয়)📝 100% Common👨🏻‍🏫

* উদ্দীপক :- পরিবেশর যে সব পরিবর্তন জীবের দ্বারা শনাক্ত হয় এবং জীবের সাড়া প্রদানে সাহায্য করে তাদের উদ্দীপক বলা হয় ।
* উদ্দীপক হল : 2 প্রকারের। যথা (1) বহিস্থ উদ্দীপক।
       (2) অভ‍্যন্তরিন উদ্দীপক।
* পরিবেশগত উদ্দীপক গুলি হল :- আলো,উষ্নতা,বিদ্যুৎসক্তি ইত্যাদি।
* আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর লেখা বই হল :- "The Ascent of Sap", The Nervous Mechanism of Plants,
* চলন :- কোন একটি নির্দিষ্ট জায়গায় স্থির থেকে স্বতস্ফূর্তভাবে বা উদ্দীপকের প্রভাবে জীবের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সঞ্চালন করাকে উদ্দীপক বলা হয়।
* নেগেটিভ ফটোট‍্যাকটিক চলন দেখা যায় :- ক্লামাইডোমোনাস,ভলভক্স শৈবাল এর।
* ন‍্যাস্টিক চলন :- বাহ্যিক উদ্দীপকের তীব্রতার দ্বারা প্রভাবিত উদ্ভিদের অঙ্গের রস স্ফীতি জনিত আবিস্ট বক্র চলনকে ন‍্যাস্টিক চলন বলা হয়।
* ফোটো ন‍্যাস্টিক চলন দেখা যায় :- সূর্যমুখী ,পদ্ম ইত্যাদি উদ্ভিদের।
* থার্মন‍্যাস্টিক চলন দেখা যায় :- টিউলিপ ফুলের।
* হরমোন :- যে জৈব রাসায়নিক পদার্থ জীবদেহের বিশেষ ধরনের নির্দিষ্ঠ কতগুলি কোষ বা কোষ সমষ্টি বা অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি থেকে উৎপত্তি লাভ করে অতি অল্প মাত্রায় লক্ষ্য- কোষে প্রবাহিত হয়ে কোষগুলোর স্বাভাবিক কাজ নিয়ন্ত্রণ করে এবং কাজের শেষে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় তাকে হরমোন বলে।
* হরমোন কথাটি সর্ব প্রথম ব্যাবহার করেন :- বেলিস ও স্টারলিং 1905.
* বীজের অঙ্কুরোদমে সাহায্যকারী হরমোনটি হল :- জিব্বেরেলিন হরমোন।
* উদ্ভিদের মুকুলদগমে সাহায্যকারী হরমোন হল :- অক্সিন, জীব্বেরেলিন।
* "The Power Of Movements In Plants" বইটির রচয়িতা হলেন :- চার্লস ডারউইন।
* কৃত্রিম হরমোন :- প্রাকৃতিক হরমোনের মতোই গঠনযুক্ত যে হরমনগুলিকে কৃত্রিমভাবে রাসায়নাগারে সংশ্লেষ করা হয় তাদের কৃত্রিম হরমোন বলা হয়।
যথা: IBA, IPA ইত্যাদি।
* প্রথম আবিষ্কৃত উদ্ভিদ হরমনটি হল :- অক্সিন।
* সাইটকাইনিন হরমোনের একটি কাজ হল :- উদ্ভিদের কোষ বিভাজনে সাহায্য করা।
* থাইরক্সিন হরমোনের প্রকৃতি হল :- আয়োডিন যুক্ত অ্যামাইনোধর্মী।
* STH হরমোনের পুরো নাম হল :- সোমাটো ট্রপিক হরমোন।
* দুটি প্রোটিন ধর্মী প্রাণী হরমোন হল :- ইনসুলিন,গ্লুকাগণ।
* দুটি স্টেরয়েড ধর্মী প্রাণী হরমোন হল :- টেস্টোস্টেরন, ইস্ট্রোজেন।
* হাইপফাইসিস :- পিটুইটারি গ্রন্থি হাইপোথ‍্যালামাসের নীচে যুক্ত থাকে তাই একে হাইপোফাইসিস বলা হয়।
* "মাস্টার অফ মাস্টার গ্ল্যান্ড" বলা হয় :- হাইপোথ‍্যালামাসকে।
* নিউরোহরমোন :- মস্তিস্কের যেসব বিশেষ স্নায়ুকোষ অন্ত্খরা গ্রন্থির মতো কাজ করে তাদের নিউরোসিক্রটোরি কোষ বলা হয় এবং এদের থেকে নিঃসৃত হরমনকে নিউরো হরমোন বলা হয়।
* অগ্ন‍্যাশয় গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত   হরমোন হল :- ইনসুলিন,গ্লুকাগণ।
* জরুরিকালীন বা আপৎকালীন হরমোন বলা হয় :- অড্রিনালীন হরমনকে।
* STH হরমোনের কম ক্ষরণের ফলে :- বামনত্ব রোগ হয়।
* ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস রোগ হয় :- ADH হরমোনের কম ক্ষরণের ফলে।
* গলগন্ড রোগ হয় :- থায়রক্সিন হরমোন কম ক্ষরণের ফলে।
* স্নায়ুকোষ বা নিউরোন :- স্নায়ুতন্ত্রের গঠনগত ও কার্য্গত একক হিসেবে স্নায়ু উদ্দীপনা প্রবিহংকারী কোষদেহ ও প্রবর্ধক যুক্ত বিশেষ ধরনের প্রাণী কোষকে নিউরোন বলা হয় ।
* স্নায়ুতন্ত্রের উপাদান গুলি হল :- স্নায়ুকোষ, নিউরোগ্লিয়া,স্নায়ু।
* স্নায়ু : যোগকলার আবরণে আবৃত রক্তবাহ যুক্ত স্নায়ুতন্তুুগুচ্ছকে স্নায়ু বলা হয়।
* গ্যাংলিয়ন বা স্নায়ু গ্রন্থি :- কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের বাহিরে কতগুলি নিউরোনের কোষদেহ অংশ একত্রিত হয়ে আবরণ বেষ্টিত যে স্ফীতঅংশ গঠন করে তাকে গ্যাংলিওন বা স্নায়ুগ্রন্থী বলা হয়।
* CFC পুরো নাম হল :- সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড।
* নিউরোসিল :- সুষুষ্নাকান্ডের কেন্দ্রে অবস্থিত গহ্বরটিকে নিউরোসিল বলা হয়।
* প্রতিবর্ত ক্রিয়া:- বাহ্যিক বা অভ্যন্তরীণ সংজ্ঞাবাহক উদ্দীপনার প্রভাবে সাধারণত মস্থিস্কের সরাসরি নির্দেশ ছাড়াই সুষুম্নাকাণ্ড দ্বারা নিয়ন্ত্রিত দ্রুত ,স্বয়ংক্রিয় অনৈচ্ছিক প্রতিক্রিয়াকেই প্রতিবর্ত ক্রিয়া বলা হয়।
* প্রতিবর্ত পথ:- যে নির্দিস্ট পথে প্রতিবর্ত ক্রিয়ার স্নায়ুস্পন্দন প্রবাহিত হয় তাকেয় প্রতিবর্ত পথ বলা হয়।
* দ্বিনেত্র নেত্র দৃষ্টি : যখন দুটি চোখ দিয়ে একই বস্তুর প্রতিবিম্ব দেখা যায় তখন তাকে দ্বিনেত্র দৃষ্টি বলা হয়।
 যেমন : মানুষ।