📚মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান (SHORT QUESTION SUGGESTION 2018-2019)📚

* পজ (Pause) :- পজ বলতে বোঝায় বায়ুমণ্ডলের দুটি ভিন্ন বায়ুস্তরের মধ্যে উষ্ণতা পার্থক্য সূচক প্রান্তিক অঞ্চল।
* Ozone Hole বা ওজন গহ্বর :- স্ট্র‍্যাটোস্ফিয়ারে অন্তর্গত ওজন স্তরের মধ্যে ওজন গ্যাসের ঘনত্ব কমে যাওয়ার ফলে যে ছিদ্রের সৃষ্টি হয় তাকে ওজন গহ্বর বা Ozone Hole বলা হয়।
* প্রধান গ্রিন হাউস গ্যাস হল :- কার্বন ডাই অক্সাইড।
* কার্বন ডাই অক্সাইডের প্রধান দুটি প্রশমক হল :- উদ্ভিদ ,সুমুদ্র।
* উইন্ড ফার্ম :- বায়ুকলের সাহায্যে অধিক পরিমান বিদ্যুৎ উৎপাদনের  সমগ্র ব্যবস্থাকে উইন্ড ফার্ম বলা হয়।
* বায়োগ্যাসর প্রধান গ্যাসটি হল :- মিথেন(65%)।
* বয়েলের সূত্র :- স্থির উষ্ণতায় নির্দিষ্ট ভরের গ্যাসের আয়তন তার চাপের সঙ্গে ব‍্যস্তানুপাতে পরিবর্তিত হয়।
* চার্লসের সূত্র :- স্থির চাপে নির্দিষ্ট ভরের গ্যাসের আয়তন প্রতি ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধি বা হ্রাসের জন্য গ্যাসটির 0°C উষ্ণতায় যে আয়তন থাকে তার 1/273 অংশ যথাক্রমে বৃদ্ধি বা হ্রাস পায়।
* পরমশূন্য উষ্ণতা :- -273℃ উষ্ণতায় যে কোনো গ্যাসের আয়তন শূন্য হয় ,এই উষ্ণতাকে পরমশূন্য উষ্ণতা বলা হয়।
* মোলার আয়তন :- এক মোল পরিমান পদার্থ যে পরিমান আয়তন অধিকার করে, সেই আয়তনকে ওই পদার্থের মোলার আয়তন বলা হয়।
* গ্যাসের ব্যাপন :- যে ধর্মের জন্য পরস্পর বিক্রিয়া করে না এমন একাধিক গ্যাস অভিকর্ষের বিপরীতে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে মিশে যায় তাকে ব্যাপন বলা হয়।
* প্রতিসরণ :- আলোকরশ্মি যখন এক মাধ্যম থেকে অন্য মাধ্যমে প্রবেশ করে ,তখন আলোকরশ্মির দুই মাধ্যমের বিভেদ তল থেকে অতিক্রম করার ঘটনাকে প্রতিসরণ বলা হয়।
* লেন্স প্রধানত দুই প্রকার :
1. উত্তল লেন্স :- যে লেন্সের মাঝখানটা মোটা এবং প্রান্তের দিক সরু তাকে উত্তল  লেন্স বলা হয়।
2. অবতল লেন্স :- যে লেন্সের মাঝখানটা সরু এবং প্রান্তের দিক মোটা তাকে অবতল লেন্স বলা হয়।
* লেন্সের ফোকাস দৈঘ্য যত কম হবে ,বিবর্ধন ক্ষমতা তত বেশি হবে।
* আলোর বিচ্ছুরণ :- কোনো প্রতিসারক মাধ্যমের মধ্যে যৌগিক আলোর বিভিন্ন মৌলিক বর্ণে বিশ্লেষিত হওয়ার ঘটনাকে আলোর বিচ্ছুরণ বলা হয়।
* আলোক তরঙ্গ হল একপ্রকার তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ।
* বস্তু তড়িৎগ্রস্ত হয় :- ইলেক্ট্রন গ্রহণ বা বর্জন করলে ।
* আধান :- যে ধর্মের জন্য বস্তুর মধ্যে তড়িৎ বল ক্রিয়াশীল হয় এবং তাদের তড়িৎ বিষয়ক ধর্ম প্রকাশ পায়,তাকে আধান বলা হয়।
* কুলম্বের সূত্র :- নিৰ্দিষ্ট মাধ্যমে দুটি বিন্দু আধানের মধ্যে আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বল আধান দুটোর মানের গুনফলের সমানুপাতিক এবং তাদের দূরত্বের বর্গের ব‍্যস্তানুপাতিক।
* তড়িৎবিভবের ব্যাবহারিক ও S.I. একক হল :- ভোল্ট।
* তড়িৎ চালক বল :- একক ধনাত্মক আধানকে বদ্ধ বর্তনিতে একবার ঘুরিয়ে আনতে যে পরিমান কাজ করা হয় তা হল তড়িৎ চালক বল ।
* ওহমের সূত্র :- উষ্ণতা ও অন্যান্য ভৌত অবস্থা অপরিবর্তিত রেখে পরিবাহির মধ্যে তড়িৎ চালনা করলে প্রবাহমাত্রা পরিবাহির দুই প্রান্তের বিভবপ্রভেদের সমানুপাতিক হয়।
* প্রবাহমাত্রার S.I. একক হল :- অ্যাম্পায়ার।
* প্রবাহমাত্রা :- কোন পরিবাহির প্রস্থচ্ছেদের মধ্যে দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ আধান প্রবাহিত হয় তাকে ওই পরিবাহির প্রবাহ মাত্রা বলা হয়।
* ওহমের সূত্র অনুসারে রোধ :- নির্দিষ্ট উষ্ণতায় পরিবাহির দুই প্রান্তের বিভবপ্রভেদ ও প্রবাহমাত্রার অনুপাতকে ওই পরিবাহির রোধ বলা হয়।
* রোধাঙ্ক :- স্থির উষ্ণতায় একক পদার্থের একক ঘনকের দুই বিপরীত তলের মধ্যকার রোধকে রোধাঙ্ক বলা হয়।
* বৈদ্যুতিক মোটরে তড়িৎ শক্তি যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
* ডায়নামো তে যান্ত্রিক শক্তি তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
* মেন্ডেলিভের পর্যায় সূত্র :- মৌল গুলির ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম ও তাদের পারমাণবিক গুরুত্বের বৃদ্ধির সঙ্গে পর্যায়ক্রমে পুনরাবৃত্ত হয়।
* পর্যায় সরণি :- পর্যায় সূত্রের ভিত্তিতে মৌলগুলিকে সজ্জিত করলে যে শ্রেনী বদ্ধ তালিকা পাওয়া যায় তাকে পর্যায় সারণী বলা হয়।
* মেন্ডেলিভের পর্যায় সরণিতে পর্যায় সংখ্যা হল :- 7 টি।
* মেন্ডেলিভের পর্যায় সরণিতে শ্রেণির সংখ্যা হল :- 9 টি।
* আর্গণ পর্যায় সরণির :- 18 নম্বর গ্রুপে আছে।
* রাসায়নিক বন্ধন :- যে আকর্ষণ বলের প্রভাবে পরমাণু,অনু,আয়ন এদের মত কণাগুলো সংযুক্ত হয়ে সুস্থিত জোটবদ্ধ অবস্থা সৃষ্টি করে সেই রাসায়নিক বলকে আমরা "রাসায়নিক বন্ধন " বলি।
* তড়িদবিশ্লেষ‍্য পদার্থ :- যে সব পদার্থ গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় তড়িৎ পরিবহন করে এবং তড়িৎ পরিবহনের ফলে যাদের রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে তাদের তড়িৎ বিশ্লেষ‍্য পদার্থ বলে।
*  আকরিক :- যে সব খনিজ থেকে সহজে ও লাভজনক উপায়ে ধাতু নিষ্কাশন করা সম্ভব,সেই খনিজ গুল হল ওই ধাতুর আকরিক।